ধর্মীয় ও অর্থবহ নাম রাখার ক্ষেত্রে মুসলিম পরিবারগুলোতে কোরআন থেকে মেয়েদের নাম রাখা খুবই প্রচলিত। কোরআনের শব্দ ও অর্থ থেকে নেওয়া নামগুলো শিশুর ব্যক্তিত্ব গঠনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। যেমন—মারিয়াম (মর্যাদাশী), হাওয়া (প্রথম নারী), আয়েশা (জীবন্ত), ফাতিমা (বিশুদ্ধ), আমানা (নির্ভরযোগ্য), সাকিনা (শান্তিপূর্ণ)। এসব নাম শুধু ধর্মীয় তাৎপর্য বহন করে না, বরং নামের সাথে একটি মানসিক প্রশান্তিও জড়িত থাকে। কোরআন থেকে নাম নেওয়া হলে তা একটি আধ্যাত্মিক সম্পর্ক তৈরি করে এবং শিশুকে ধর্মীয় মূল্যবোধে অনুপ্রাণিত করে। অনেক অভিভাবক তাদের সন্তানের জন্য সুন্দর ও মিষ্টি উচ্চারণের পাশাপাশি গভীর অর্থবিশিষ্ট নাম খোঁজেন, যেটি ইসলামি রীতি অনুযায়ী হয়।